Digital signature
Digital signature হলো হাতের সই করার সমান, এটি একটি ইলেকট্রনিক ভেরিফিকেশন পদ্ধতি। অর্থাৎ digital signature এর মাধ্যমে আমরা কোন তথ্যের প্রেরককে ভেরিফাই করতে পারি।
বর্তমান যুগে ডাটা টেম্পারিং এবং জালিয়াতির ঘটনা ক্রমশই বেড়ে চলেছে, অনলাইনে পাঠানো যে কোন ডেটে এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে । আর ঠিক এই কারনে আজকের দিনে প্রফেশনাল কাজকর্ম গুলিতে digital signature এর ব্যবহার বাড়ছে।
একটি digital signature হ’ল,কোন electronic document (যেমন – ই-মেল, স্প্রেডশিট, পাঠ্য ফাইল ইত্যাদি) আসল কিনা তা নিশ্চিত করার উপায়।
এখানে আসল কিনা নিশ্চিত করার মানে হল দুটি জিনিস নিশ্চিত করা, প্রথমত document টি সঠিক ব্যক্তি কর্তৃক তৈরি হয়েছে কিনা এবং দ্বিতীয়ত তৈরি হওয়ার পরে document টি এরমধ্যে কোন রকম পরিবর্তন করা হয়েছে কিনা।
digital signature এই অথেন্টিকেশন এর জন্য বেশ কয়েক ধরনের এনক্রিপশনের ওপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে এনক্রিপশন এর অর্থ জানাটা খুবই দরকারি।
এনক্রিপশন হল এক ধরনের কোড ল্যাঙ্গুয়েজ, যখন একটি কম্পিউটার কোনটা অন্য কম্পিউটার কে কোন ইনফর্মেশন পাঠায় তখন প্রথম কম্পিউটার সেই ইনফর্মেশন টিকে একটি কোড ল্যাঙ্গুয়েজে পরিবর্তিত করে এবং তার পর সেটিকে দ্বিতীয় কম্পিউটার এর কাছে পাঠায়। এবং যখন দ্বিতীয় কম্পিউটারে এই ডেটে গিয়ে পৌঁছায় সেই কম্পিউটার আবার এই কোড ল্যাঙ্গুয়েজ টিকে পড়ে মূল বিষয়বস্তুটি বের করে।
Digital signature কীভাবে তৈরি হয়-How to create a digital signature in bangla
digital signature তৈরি করতে, signature software – যেমন একটি email program গুলি electronic data এর জন্য one-way hash তৈরি করে। সেখানে hash encrypt করার জন্য private key ব্যবহৃত হয়।
Digital signature provider সংস্থা গুলি Public key Infrastructure (PKI) নামে একটি বিশেষ ধরণের protocol ব্যবহার করেন।
digital signature মূলত Public key cryptography এর উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়, যা asymmetric cryptography হিসাবেও পরিচিত। এটি গাণিতিকভাবে যুক্ত দুটি key উত্পন্ন করে: Private Key ও Public Key।
Public key cryptography দুটি পারস্পরিক প্রমাণীকরণ cryptographic key এর উপর নির্ভর করে।
যে ব্যক্তি digital signature তৈরি করছে সে signature সম্পর্কিত data encrypt করার জন্য তার Private Key ব্যবহার করে; information টি decrypt করার একমাত্র উপায় হ’ল signature কারীর Public Key। এইভাবে, digital signature কাজ করে।
কোনও digital signature যেকোন প্রকারের document এর সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে – সেটি encrypt করা হোক বা না হোক – যাতে গ্রাহক প্রেরকের পরিচয় সম্পর্কে সহজেই নিশ্চিত হতে পারেন এবং document টি তে অন্য কাউ কোন রকম পরিবর্তন করেনি।
অবশ্যই পড়ুন
- স্প্যাম কি? স্প্যামের কয়েকটি প্রধান ধরন
- ইন্টারনেট কি? ইন্টারনেটের সুবিধা-অসুবিধা ও ব্যবহার
- E-Mail কি ? E-Mail Address শুধু মাত্র একটা Line না
Digital signature এর class – Classes of digital signatures
Digital signature এর তিনটি পৃথক class রয়েছে:
class 1 : এর signature গুলি basic level এর security প্রদান করে যেখানে data এর তেমন কোন risk থাকে না।
class 2 : এর ধরনের signature সাধারণত tax documents এর e-filing, income tax returns এবং Goods and Services Tax (GST) returns এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
এই পদ্ধতিতে স্বাক্ষর কারী কে pre-verified database এর সাথে compare করে document authenticate করা হয়।
class 3: এটি সর্বোচ্চ স্তরের digital signature। class 3 signature করার আগে স্বাক্ষর কারী person বা organization কে একটি certifying authority এর সামনে উপস্থিতি হতে হয় যাতে তার পরিছয়ের প্রমান থাকে। এই ধরনের digital signature সাধারনত e-auctions, e-tendering, e-ticketing এবং court filing ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।